কল্যাণ-সাগরে অবগাহণ
কল্যাণ-সাগরে অবগাহণ
আল্লাহ রব্বুল আলামীনের অসংখ্য শুকরিয়া। তিনি নিজ অনুগ্রহে আমাদেরকে খতমে নবুওয়াতের মতো অতি আবশ্যকীয় পবিত্র আকিদা বিষয়ে সঠিক ঈমান দান করেছেন।
সদা-সর্বদা :
সমগ্র
সৃষ্টিজগতে দ্বিতীয় কোন সত্তার এতটা প্রশংসা, এ পরিমাণ গুণকীর্তণ আর হয়নি- যতটা এবং যে পরিমাণ হয়েছে আমাদের প্রিয় আকা হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের। তাঁর নামই তো মুহাম্মাদ ও আহমাদ। শব্দদ্বয়ের মূল ধাতুই তো হলো আরবি হা-মিম-দাল ‘হামদ’। যার অর্থই হচ্ছে প্রশংসা। আল্লাহ তায়ালাও তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রশংসা করেন। আল্লাহর ফেরেশতারাও করে এবং আল্লাহর কিতাবসমূহও।
সালাত ও সালাম, হামদ ও সানা, প্রশংসা ও গুণকীর্তণের ধারাবাহিকতা অব্যহতভাবে হুজুর আকদাস সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উদ্দেশ্যে চলতে থাকে। চলমান থাকে।
صلى الله عليه و سلم
صلى الله عليه و سلم
صلى الله عليه و سلم
অতএব যে চায় এই কল্যাণ-সাগরে অবগাহণ করবে সে যেন হজরত আকা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রশংসা ও গুণকীর্তণ করতে থাকে। তাঁর ওপর ঈমান আনয়ন করে। তাঁর মুহাব্বত অন্তরে বদ্ধমূল ও বৃদ্ধি করতে থাকে। তাঁর আনুগত্য করে। তাঁর সাথে সম্বন্ধিত হয়। তাঁর সাথে নিজ সম্বন্ধ গাঢ় করে। তাঁর ওপর অধিকহারে সালাত ও সালাম পাঠ করে। তাঁর শানে নাত-কবিতা আবৃত্তি করে। তাঁর বাতলানো পথ অর্থাৎ “সাবিলিল্লাহ”য় জান ও মাল নিবেদন করে। আপনা খুন উৎসর্গ
করে।
صلى الله عليه و سلم
কপালপোড়া : জগতের সবচেয়ে হতভাগা, সর্বাধিক কপালপোড়ার অন্যতম লোক মির্জা গোলাম কাদিয়ানী। আর তার অনুসারীরা। এরা সবাই বঞ্চিত লাঞ্ছিত বদনসিব বদবখত। হায় আফসোস! কত মহান পবিত্র দরজা ছেড়ে কোন নাপাক গর্তে আত্নাহুতি দিচ্ছে!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন