সালামুন আলাল মুরসালিন
সালামুন আলাল মুরসালিন
কুরআনুল কারীমের দুইটি আয়াত পাঠের
দ্বারা সকল নবী ও রসুলের নিকট একজন ব্যক্তির সালাম পৌঁছে যায়। এটা কত বড় সৌভাগ্যের
ব্যাপার যে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকল নবী ও রসুলের নিকট একজন ব্যক্তির সালাম
পৌঁছে যায়। ঐ দুটি
আয়াত হলো :-
১. الحمد لله و سلام على عباده الذين اصطفى
অর্থ : সকল প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার
জন্য এবং তাঁর নির্বাচিত পছন্দনীয় বান্দাদের ওপর সালাম। [সুরা নামল : ৫৯]
২. و سلام على المرسلين و الحمد لله رب العالمين
অর্থ : রসুলগণের ওপর সালাম বর্ষিত হোক। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার জন্য যিনি জগতসমূহের প্রতিপালক। [সুরা সাফ্ফাত : ১৮১]
এই আয়াত দুটি নিজের প্রতিদিনের পাঠ্য-মামুলাতের অন্তর্ভুক্ত রাখা চাই। আর কুরআন মাজীদে যেসব নবীর নামসহ সালামের আয়াত রয়েছে সেগুলোও আমল হিসেবে যেন তেলোওয়াত করা হয়।
سلام على نوح فى العالمين الصافات- 79
سلام على ابراهيم الصافات- 109
سلام على موسى و هارون الصافات- 120
سلام على ال ياسين الصافات- 130
এই সকলের প্রতি সালাম তো থাকবেই তবে আরো অধিক গুরুত্বসহ সালাম পেশ করতে হবে আমাদের আকা ও মুহসিন-সর্দার ও সর্বাধিক অনুগ্রহকারী ইমামুল আম্বিয়া সাইয়্যিদুল মুরসালিন হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহি ওয়াসাল্লামের ওপর। যার হুকুম আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং কুরআনে পাকে করেছেন।
ان الله و ملائكته
يصلون على النبى يا ايها الذين امنوا صلوا عليه و سلموا تسليما
অর্থ :- নিশ্চয়ই
আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ নবীর ওপর সালাত পাঠায়। হে ঈমানদারগণ! তোমরাও তাঁর ওপর দুরুদ ও বহুত সালাম পাঠাতে থাকো। [সুরা আহযাব : ৫৬]
আত্তাহিয়াতুতে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর সালাম পাঠানোর তরিকা স্বয়ং হুজুর আকদাস সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহি ওয়াসাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন :-
السلام عليك ايها النبى و رحمة الله و بركاته
আমরা যখনই দূর থেকে এই সালাম পাঠ করি তৎক্ষণাৎ ফেরেশতা এই সালামকে রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহি ওয়াসাল্লামের দরবারে পৌঁছে দেয়। এবং নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহি ওয়াসাল্লাম এই সালামের উত্তর দান করেন। সুবহানাল্লাহ! কত বড় সৌভাগ্য!
তাশাহুদ অভ্যন্তরের সালামের এই শব্দে কোন শিরক বা বিদআত নেই। এ দ্বারা হাজির-নাজিরের আকিদাও সাব্যস্ত হয় না। সব জায়গায় হাজির-নাজির তো একমাত্র শুধু কেবল আল্লাহ তায়ালার মহান সত্তা। সালামের এই বাক্য হজরত আকায়ে মাদানী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে শিখিয়েছেন।
যারা দুরুদ শরীফ পাঠ করেন সাথে সালামও মিলিয়ে নিবেন। সাবধান! সালামের জন্য পূর্বের আমলকৃত দুরুদের
সংখ্যাকে কম করবেন না। সালাম
ইসলামের একটি পূর্ণাঙ্গ মকবুল ইবাদত। আবার সালাম আল্লাহ তায়ালার মোবারক নামসমূহেরও একটি। আমরা সবাই সালামতি-নিরাপত্তার মুহতাজ-মুখাপেক্ষী। হুজুর আকদাস সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহি ওয়াসাল্লাম ও সমস্ত নবীর ওপর সালাম পেশ করা অনেক বড় সৌভাগ্যের বিষয়।
কুরআনুল কারীমের দুইটি আয়াত পাঠের
দ্বারা সকল নবী ও রসুলের নিকট একজন ব্যক্তির সালাম পৌঁছে যায়। এটা কত বড় সৌভাগ্যের
ব্যাপার যে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকল নবী ও রসুলের নিকট একজন ব্যক্তির সালাম
পৌঁছে যায়। ঐ দুটি
আয়াত হলো :-
১. الحمد لله و سلام على عباده الذين اصطفى
অর্থ : সকল প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার
জন্য এবং তাঁর নির্বাচিত পছন্দনীয় বান্দাদের ওপর সালাম। [সুরা নামল : ৫৯]
২. و سلام على المرسلين و الحمد لله رب العالمين
অর্থ : রসুলগণের ওপর সালাম বর্ষিত হোক। সমস্ত প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার জন্য যিনি জগতসমূহের প্রতিপালক। [সুরা সাফ্ফাত : ১৮১]
এই আয়াত দুটি নিজের প্রতিদিনের পাঠ্য-মামুলাতের অন্তর্ভুক্ত রাখা চাই। আর কুরআন মাজীদে যেসব নবীর নামসহ সালামের আয়াত রয়েছে সেগুলোও আমল হিসেবে যেন তেলোওয়াত করা হয়।
سلام على نوح فى العالمين الصافات- 79
سلام على ابراهيم الصافات- 109
سلام على موسى و هارون الصافات- 120
سلام على ال ياسين الصافات- 130
এই সকলের প্রতি সালাম তো থাকবেই তবে আরো অধিক গুরুত্বসহ সালাম পেশ করতে হবে আমাদের আকা ও মুহসিন-সর্দার ও সর্বাধিক অনুগ্রহকারী ইমামুল আম্বিয়া সাইয়্যিদুল মুরসালিন হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহি ওয়াসাল্লামের ওপর। যার হুকুম আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং কুরআনে পাকে করেছেন।
ان الله و ملائكته
يصلون على النبى يا ايها الذين امنوا صلوا عليه و سلموا تسليما
অর্থ :- নিশ্চয়ই
আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ নবীর ওপর সালাত পাঠায়। হে ঈমানদারগণ! তোমরাও তাঁর ওপর দুরুদ ও বহুত সালাম পাঠাতে থাকো। [সুরা আহযাব : ৫৬]
আত্তাহিয়াতুতে নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর সালাম পাঠানোর তরিকা স্বয়ং হুজুর আকদাস সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহি ওয়াসাল্লাম আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন :-
السلام عليك ايها النبى و رحمة الله و بركاته
আমরা যখনই দূর থেকে এই সালাম পাঠ করি তৎক্ষণাৎ ফেরেশতা এই সালামকে রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহি ওয়াসাল্লামের দরবারে পৌঁছে দেয়। এবং নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহি ওয়াসাল্লাম এই সালামের উত্তর দান করেন। সুবহানাল্লাহ! কত বড় সৌভাগ্য!
তাশাহুদ অভ্যন্তরের সালামের এই শব্দে কোন শিরক বা বিদআত নেই। এ দ্বারা হাজির-নাজিরের আকিদাও সাব্যস্ত হয় না। সব জায়গায় হাজির-নাজির তো একমাত্র শুধু কেবল আল্লাহ তায়ালার মহান সত্তা। সালামের এই বাক্য হজরত আকায়ে মাদানী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে শিখিয়েছেন।
যারা দুরুদ শরীফ পাঠ করেন সাথে সালামও মিলিয়ে নিবেন। সাবধান! সালামের জন্য পূর্বের আমলকৃত দুরুদের
সংখ্যাকে কম করবেন না। সালাম
ইসলামের একটি পূর্ণাঙ্গ মকবুল ইবাদত। আবার সালাম আল্লাহ তায়ালার মোবারক নামসমূহেরও একটি। আমরা সবাই সালামতি-নিরাপত্তার মুহতাজ-মুখাপেক্ষী। হুজুর আকদাস সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াআলিহি ওয়াসাল্লাম ও সমস্ত নবীর ওপর সালাম পেশ করা অনেক বড় সৌভাগ্যের বিষয়।
আলহামদুলিল্লাহ, জাজাকাল্লাহ খাইরান মুহতারাম হযরত।
উত্তরমুছুন